#
#

প্রধান শিক্ষক

মোঃ নুর কুতুবে আলম

প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আজ আমি তোমাদের সামনে দাঁড়িয়েছি একজন শিক্ষক হিসেবে, একজন অভিভাবক হিসেবে, এবং একজন বন্ধু হিসেবে। আমি তোমাদেরকে বলতে চাই যে, তোমরা সকলেই সক্ষম। তোমরা সকলেই তোমার সম্পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে পারো তোমাদেরকে শুধুমাত্র কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, সৎ হতে হবে, এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। তোমাদেরকে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে এবং কখনই থেমে থাকতে হবে না।

তোমাদের জন্য শুভকামনা জানাই। আমি আশা করি তোমরা সকলেই একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এবং তোমরা আপনার লক্ষ্য অর্জনে সফল হবে। ধন্যবাদ।

বিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে
  • আমাদের বিদ্যালয়ের লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীদের একটি সুন্দর ও সুস্থ পরিবেশে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করা। আমরা শিক্ষার্থীদেরকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছি।
  • আমাদের বিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদেরকে তাদের সম্পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সাহায্য করা। আমরা শিক্ষার্থীদেরকে তাদের মেধা ও প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দিচ্ছি।
শিক্ষার্থীদের জন্য প্রত্যাশা সম্পর্কে
  • আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আশা করি তারা কঠোর পরিশ্রম করবে, সৎ হবে, এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে এসে একজন ভালো মানুষ হিসেবে পরিণত হবে।
  • আমরা শিক্ষার্থীদেরকে তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী হতে উৎসাহিত করছি। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা তাদের সম্ভাবনায় পৌঁছাতে কঠোর পরিশ্রম করবে।
বিদ্যালয়ের সাফল্য ও অর্জন সম্পর্কে
  • আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা গর্বিত যে আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা ও প্রতিভা প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে।
  • আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আমরা আনন্দিত যে আমাদের শিক্ষার্থীরা সৃজনশীল ও দক্ষ হিসেবে নিজেদেরকে প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে।
বিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে
  • আমরা আমাদের বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা চাই আমাদের বিদ্যালয় একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করুক।
  • আমরা আমাদের বিদ্যালয়কে একটি আধুনিক ও ডিজিটাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সক্ষম হোক।
#

সহকারী প্রধান শিক্ষক

মোঃ আলতাফুর রহমান

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, একজন শুভাকাঙ্ক্ষী এবং একজন নীরব সহযাত্রী হিসেবে দাঁড়িয়েছি। আমি তোমাদের সামনে শুধু একজন শিক্ষক হিসেবে নয়, বরং একজন পথপ্রদর্শক। তোমাদের প্রতি আমার গভীর বিশ্বাস—তোমরা পারবে। তোমরা আলাদা, প্রতিভাবান, সম্ভাবনাময়। এই পৃথিবীতে এমন কিছু নেই, যা তোমরা সাধনার মাধ্যমে অর্জন করতে পারো না। হয়তো পথটা সবসময় মসৃণ হবে না, হবে না সবাই সমর্থনকারী। কিন্তু মনে রেখো—আলোকবর্তিকা নিজের আলোতেই জ্বলে। তোমাদের থাকতে হবে সত্যের পথে, পরিশ্রমের ওপর আস্থা রেখে, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এগিয়ে যেতে হবে। নিজেকে কখনও ছোট ভাববে না। কারণ তোমাদের মাঝেই লুকিয়ে আছে আগামী দিনের নেতৃত্ব, সম্ভাবনা আর পরিবর্তনের শক্তি। আজ তোমাদের জন্য শুধু শুভকামনা নয়, বরং আমি একটুকু অনুপ্রেরণা, যা হয়তো আগামীকাল তোমাকে নিজের সেরা রূপে জাগিয়ে তুলবে।

বিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে
  • আমাদের বিদ্যালয়ের লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীদের একটি সুন্দর ও সুস্থ পরিবেশে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করা। আমরা শিক্ষার্থীদেরকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছি।
  • আমাদের বিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদেরকে তাদের সম্পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সাহায্য করা। আমরা শিক্ষার্থীদেরকে তাদের মেধা ও প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দিচ্ছি।
শিক্ষার্থীদের জন্য প্রত্যাশা সম্পর্কে
  • আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আশা করি তারা কঠোর পরিশ্রম করবে, সৎ হবে, এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে এসে একজন ভালো মানুষ হিসেবে পরিণত হবে।
  • আমরা শিক্ষার্থীদেরকে তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী হতে উৎসাহিত করছি। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা তাদের সম্ভাবনায় পৌঁছাতে কঠোর পরিশ্রম করবে।
বিদ্যালয়ের সাফল্য ও অর্জন সম্পর্কে
  • আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা গর্বিত যে আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা ও প্রতিভা প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে।
  • আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে। আমরা আনন্দিত যে আমাদের শিক্ষার্থীরা সৃজনশীল ও দক্ষ হিসেবে নিজেদেরকে প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে।
বিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে
  • আমরা আমাদের বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা চাই আমাদের বিদ্যালয় একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করুক।
  • আমরা আমাদের বিদ্যালয়কে একটি আধুনিক ও ডিজিটাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সক্ষম হোক।
#

দাতা প্রতিষ্ঠাতা

আ,স,ম নুরুজ্জামান

বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আমার দুটি কথাঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আরেকটি বাংলাদেশ। ইন্দিরা মুজিব চুক্তির পর ইন্ডিয়ার ছিটমহল গুলো ইন্ডিয়ার কাছে এবং বাংলাদেশের কাছে বাংলাদেশের বাংলাদেশের কাছে দিয়ে দেওয়ার জন্য সরকারি পর্যায়ে দীর্ঘদিনের আলোচনা এবং বিতর্কের একপর্যায়ে দুদেশের উচ্চ পর্যায়ে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। বাংলাদেশের ছিট মহল গুলো যে সমস্ত ইন্ডিয়ার মধ্যে আছে সেই সমস্ত বাংলাদেশের ছিটমহল গুলো ইন্ডিয়া নিয়ে নেবে এবং ইন্ডিয়ার ছিটমহল গুলো যেগুলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রয়েছে সেগুলা বাংলাদেশ নিয়ে নেবে । অভূতপূর্ব এবং কালোজির এই সিদ্ধান্তে উভয় দেশের ছিদ্র হলে অবস্থিত নিপীড়িত নির্যাতিত সাধারণ জনগণ আনন্দ এবং খুশিতে উদ্বেলিত হয়ে যায়।।বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইন্ডিয়ার ১১১ টি সিট্ মহলের মধ্যে ১নং দহলা খাগড়াবাড়ী ছিট মহলের অভ্যন্তরে পঞ্চায়েত পাড়া ওকড়াবাড়ি নামক স্থানে আমার পরিবারের পক্ষ থেকে আমি এক একর ৫০ শতক জমি আমার পিতার নামে হাজী লুৎফুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় এর জন্য দান করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। এ বিষয়ে এলাকার সব লোকজন একমত হয়ে এই বিদ্যালয়টি স্থাপনের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন। তদানীন্তন সরকারের সময় বাংলাদেশের গভর্নর জনাব আতিউর রহমান ১৯১৫ সালে ছিট মহল গুলোতে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অর্থনৈতিক সংযোগ রক্ষা এবং জনগণের মাঝে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কর্মকাণ্ড তুলে ধরার উদ্দেশ্যেএবং তিনি নিজেই এই বিদ্যালয় মাঠে এসে এক বিশাল জনসভায় ৫৬ টি ব্যাংকের উপস্থিতিতে একটি গণসমাবেশ আহ্বান করেন। সেই জনসমাবেশে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় এনবিএল হাজিল উৎপন্ন উচ্চ বিদ্যালয় এবং এনবিএল লাল ইবিদ্যালয় নামে দুইটি বিদ্যালয় কে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডকে উচ্চ বিদ্যালয় ২ টির একাডেমিক ভবন নির্মাণের জন্য পরামর্শ প্রদান করেন ।তারই আলোকে এই বিদ্যালয়টি এনবিএল উচ্চ বিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। আমি দাতা হিসেবে এখানে এই অনুন্নত অবহেলিত ছিটমহল বাসীর ছেলে মেয়ে ও সন্তানদের লেখাপড়ার জন্য এই বিদ্যালয়টি নির্মাণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করি। এইজন্য এক একর ৫০ শতক জমি দান করি এবং সেই সময়ে প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণী এবং পরবর্তী পর্যায়ে কলেজ পর্যন্ত এই বিদ্যালয়টিকে উন্নীতকরণের সিদ্ধান্ত নেই। বর্তমানে বিদ্যালয়টি নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ে এমপি ভুক্ত হয়ে সুনামের শহীদ চলে আসছে। এবং প্রাথমিক পর্যায়ে প্রথম শ্রেণীতে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে আরেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় উক্ত স্থানে নির্মাণ ও স্থাপন করা হয়। যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রিয় বর্তমানে চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে এই বিদ্যালয়ের বিগত দিনের যে ফলাফল সেটা অত্যন্ত সন্তোষ জনক এবং চমকপ্রদ।অত্র এলাকার সার্বিক জনগণ স্থানীয় প্রশাসন এবং সরকারী পর্যায়ে সব ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে এই বিদ্যালয় অত্যন্ত সুন্দর এবং সফলভাবে চলে আসছে। বর্তমানে এই বিদ্যালয়টিকে একটি মডেল বিদ্যালয় হিসেবে সিট মহলবাসীর জন্য সরকারিভাবে আরো সাহায্য সহযোগিতা পেলে এটি আরো উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার আওতায় সুনামের শহীদ এগিয়ে যেতে পারবে। বিদ্যালয়টি মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়োগ প্রদান এবং দীর্ঘদিন থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অত্যন্ত সুন্দর ফলাফল করছেন যেখানে প্রতিবছর কমপক্ষে ৮০ভাগ ছেলেমেয়ে পাশ করে এবং প্রতিবছর 25-30 জন এ প্লাস নিয়ে পাশ করে। অভূতপূর্ব এই ফলাফল এই বিদ্যালয়ের জন্য একটি মাইলফলক। এই বিদ্যালয়টিকে প্রতিষ্ঠা করে প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি এবং অত্র এলাকাবাসীর সকলের রাজ্য সহযোগিতা এবং সুদৃঢ ় অংশগ্রহণের মাঝে এই বিদ্যালয়টিকে আমরা আরও সুন্দরভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই এর জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করি সকলকে ধন্যবাদ জানাই খোদা হাফেজ

#

প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি

আলহাজ্ব লুৎফর রহমান

বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আমার দুটি কথা বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির (ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি) পর ভারতের অভ্যন্তরে থাকা বাংলাদেশের ১১১টি ছিটমহলের মধ্যে ১নং দহলা খাগড়াবাড়ী ছিটমহলের ওকড়াবাড়ী পঞ্চায়েতপাড়ায় আমার পরিবার ১ একর ৫০ শতক জমি শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে দান করার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই জমিতে এলাকাবাসীর সম্মতিক্রমে হাজী লুৎফুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৫ সালে তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান ছিটমহলের আর্থসামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় অংশ নেন, যেখানে ৫৬টি ব্যাংকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁর অনুরোধে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে সহায়তা করে। সেই থেকে বিদ্যালয়টি এনবিএল হাজী লুৎফুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় নামে পরিচালিত হয়ে আসছে। আমি এই বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ছিটমহলের অবহেলিত শিশুদের শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। বর্তমানে বিদ্যালয়টি নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত এবং আশেপাশে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবছর এসএসসি পরীক্ষায় বিদ্যালয়টি ৮০% এর বেশি পাশের হার এবং ২৫-৩০ জনের এ-প্লাস প্রাপ্তি দিয়ে সাফল্যের মাইলফলক ছুঁয়েছে। এই বিদ্যালয়কে মডেল বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে আমরা সরকার ও সমাজের সহযোগিতা কামনা করি। আমি গর্বিত এই প্রতিষ্ঠানের অংশ হতে পেরে এবং ভবিষ্যতেও সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়টি আরও এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদী। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা। খোদা হাফেজ।